ঘরে বসে জন্ম নিবন্ধন ডাউনলোড করার সহজ নিয়ম
বর্তমানে বাংলাদেশে সবকিছুই ধীরে ধীরে ডিজিটাল হচ্ছে। আগের মতো আর অফিসে ঘুরে
ঘুরে কাগজ সংগ্রহ করতে হয় না। তারই অংশ হিসেবে এখন জন্ম নিবন্ধন সনদও আপনি
অনলাইনে ঘরে বসেই ডাউনলোড করতে পারেন। অনেকেই জানেন না যে জন্ম নিবন্ধনের একটি
ডিজিটাল কপি আপনি অনলাইনে দেখতে ও প্রিন্ট করতে পারবেন। এই লেখায় আমরা সহজভাবে
আপনাকে জানাবো কিভাবে আপনি আপনার বা আপনার সন্তানের জন্ম সনদের অনলাইন কপি
ডাউনলোড করবেন।
কেন জন্ম নিবন্ধন দরকার?
জন্ম নিবন্ধন হলো একজন ব্যক্তির জন্মের অফিসিয়াল প্রমাণ। এটি সরকারী-বেসরকারি
অনেক দরকারি কাজে লাগে যেমন:
স্কুল/কলেজে ভর্তি
জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) তৈরি
পাসপোর্ট তৈরি
বিবাহ নিবন্ধন
উত্তরাধিকার দাবি
শিশুভাতা বা বিভিন্ন সরকারী সুযোগ সুবিধা পাওয়ার জন্য
জন্ম নিবন্ধনের অনলাইন কপি ডাউনলোড করার জন্য যা যা প্রয়োজন
ডাউনলোড করার জন্য আপনার লাগবে:
1. ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নম্বর
2. জন্ম তারিখ (বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী)
3. একটি স্মার্টফোন বা কম্পিউটার
4. ইন্টারনেট সংযোগ
5. PDF ফাইল দেখার জন্য অ্যাপ (যেমন Adobe Reader)
ধাপ ১: অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করুন
আপনার জন্ম নিবন্ধন রেকর্ড অনলাইনে আছে কি না, তা যাচাই করতে নিচের লিংকে যান:
https://everify.bdris.gov.bd/
সেখানে গিয়ে:
১৭ সংখ্যার জন্ম নিবন্ধন নম্বর লিখুন
জন্ম তারিখ দিন (দিন/মাস/বছর ফরম্যাটে)
নিচের ক্যাপচা কোডটি দিন
“Submit” বোতামে ক্লিক করুন
যদি আপনার তথ্য সঠিক হয়, তাহলে আপনার নাম, জন্মতারিখ, পিতা ও মাতার নামসহ একটি
তথ্যপত্র স্ক্রিনে দেখা যাবে। এর মানে আপনার নিবন্ধন অনলাইনে রয়েছে।
ধাপ ২: জন্ম সনদ ডাউনলোড করুন
যদি অনলাইনে তথ্য দেখা যায়, তাহলে আপনি জন্ম সনদের একটি অনানুষ্ঠানিক কপি (PDF)
ডাউনলোড করতে পারবেন। এটি মূলত একটি সফট কপি, অনেক ক্ষেত্রে এটি কাজে লাগানো যায়।
ডাউনলোড করতে এই লিংকে যান:
https://bdris.gov.bd/br/search
এখানে গিয়ে:
জন্ম নিবন্ধন নম্বর এবং জন্ম তারিখ দিন
তথ্য সঠিক হলে আপনার প্রোফাইল স্ক্রিনে আসবে
নিচে “Download” বা “Print” অপশন থাকবে, সেখান থেকে PDF ফাইল ডাউনলোড করুন
এটি আপনি প্রিন্ট করে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করতে পারবেন।
যদি অনলাইনে তথ্য না পাওয়া যায়?
অনেক সময় দেখা যায়, পুরনো জন্ম নিবন্ধনের তথ্য এখনো অনলাইনে যুক্ত হয়নি। সে
ক্ষেত্রে আপনাকে যা করতে হবে:
1. আপনার জন্ম নিবন্ধন যেখানে করা হয়েছে (ইউনিয়ন পরিষদ / পৌরসভা / সিটি
কর্পোরেশন) সেখানে যোগাযোগ করুন
2. তাদের বলুন আপনার জন্ম নিবন্ধনের BDRIS সিস্টেমে এন্ট্রি করা হয়নি
3. তারা নির্ধারিত ফরম পূরণ করে অনলাইনে তথ্য যুক্ত করবে
যখন অনলাইনে যুক্ত হবে, তখন আপনি নিজেই এটি যাচাই ও ডাউনলোড করতে পারবেন।
জন্ম নিবন্ধন নম্বর ভুলে গেলে কী করবেন?
জন্ম নিবন্ধন নম্বর একটি গুরুত্বপূর্ণ সরকারি নথি, যা প্রত্যেক নাগরিকের জন্য একক
পর্যায়ী হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এটির বিভিন্ন সরকারি সেবা গ্রহণ,
পাসপোর্ট তৈরির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়, জাতীয় পরিচয় পত্র তৈরি
সময়, স্কুল-কলেজে ভর্তি করানোর সময়, এমনকি বিদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রেও জন্ম
নিবন্ধন প্রয়োজন হয়ে থাকে। তবে অনেক সময় ও সাবধানতার কারণে মানুষ জন্ম
নিবন্ধন নম্বরটি হারিয়ে ফেলেন বা ভুলে যান। এমন অবস্থায় দুশ্চিন্তার কোন কারণ
নেই, কারণ এই নম্বর পুনরুদ্ধারের জন্য কয়েকটি সহজ পদ্ধতি রয়েছে। চলুন
জেনে নিয়েই সেই পদ্ধতিটি কিঃ
প্রথমত, আপনি যদি আগে থেকে জন্ম নিবন্ধন সনদের কপি রেখে যান তবে সেটি থেকে
নম্বরটি দেখে নিতে পারেন। অনেক সময় ডিজিটাল কপি বা মোবাইলে ছবি তুলে
রাখা থাকে সেটাও কাজে লাগাতে পারে।
যদি কোন কপি না থাকে তবে আপনাকে জন্ম নিবন্ধনের তথ্য অনুসারে অনলাইনে খোঁজ নিতে
হবে। বাংলাদেশ সরকার জন্ম ও মৃত্যু নির্মাণ সংক্রান্ত ওয়েবসাইট
https://everify.bdris.gov.bd/এ গিয়ে জন্ম তথ্য যাচাই অপশন নির্বাচন করতে হবে।
সেখানে নাম, জন্ম তারিখ পিতা ও মাতার নাম সহ জন্মস্থানে তথ্য দিয়ে সঠিক জন্ম
নিবন্ধন এর তথ্য খুঁজে বের করা যায়।
যদি অনলাইনে খুঁজে না পান তাহলে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা সিটি বা
কর্পোরেশন কার্যালয় যোগাযোগ করতে হবে, সেখানে আপনার জন্ম নিবন্ধন সম্পূর্ণ
হয়েছিল। সেখানে আবেদন পত্র পূরণ করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
বর্তমানে বেশিরভাগ জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল পদ্ধতিতে সংরক্ষিত হয় এই নম্বর
পুনরুদ্ধার অনেক সহজ হয়ে গিয়েছে। তবে ভবিষ্যতে যাতে এমন ভুল না হয় সে জন্য
জন্ম নিবন্ধন নম্বরটি কপি করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টে সংরক্ষণ করা অথবা
নিরাপদ জায়গায় লিখে রাখা বুদ্ধিমানের কাজ। তাই বলা যায় জন্ম নিবন্ধন নম্বর
ভুলে গেলে আতঙ্কিত না হয় ঢাকা থেকে সরকারের পদ্ধতি অনুসরণ করলে তা সহজে
পুনরুদ্ধার করা সম্ভব।
হারিয়ে যাওয়া জন্ম সনদ ডাউনলোড করার নিয়ম
একটি জন্ম সনদ একটি মানুষের জাতীয় পরিচয়পত্রের বহন করে থাকে। জন্ম সনদের
মাধ্যমে একটি মানুষ তা দেশের নাগরিক হয়ে ওঠে। তাই এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
একটি সনদ। তাছাড়া এই জন্ম সনদ আমাদে ব্যক্তি পরিচয় থেকে
শুরু করে জাতীয় পরিচয় এমনকি একটি শিশুর টিকা ও সরকারি বেসরকারি কাজের ক্ষেত্রে
অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটা একটি ফাইল হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যদি এটি
কোনক্রমে হারিয়ে যাই তাহলে বিভিন্ন বাধার সম্মুখীন হতে হয়। এমনকি এটার জন্য
অনেক জরুরী কাজ এ বাধা সৃষ্টি হয়। যদি কারো জন্ম সনদ হারিয়ে
যায় তাহলে কিভাবে নিজের হাতে ডিজিটাল জন্ম সনদ উনলোড করার নিয়ম বিস্তারিত
আলোচনা করব।
যদি আপনার জন্ম সনদ হারিয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাকে দ্রুত ইউনিয়ন পরিষদ
বা পৌরসভা তে গিয়ে যোগাযোগ করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে আপনার জন্ম নিবন্ধন
সংখ্যা, জন্ম তারিখ, পিতা ও মাতার নাম ও জন্মস্থানের সঠিক নাম নিয়ে যেতে
হবে। তারপর আপনাকে এই সব তথ্য দিয়ে জন্ম সনদ ডাউনলোড করার জন্য রেজিস্টার
করে আসতে হবে। যদি আপনি এগুলো ভুল দিয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্ম সনদ ডাউনলোড করতে
ব্যর্থ হবেন। তাই বলা যায় যে যদি জন্ম সনদ হারিয়ে যায় তাহলে খুব সহজেই
এটিকে ডাউনলোড করা যায়। তাছাড়া বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি ঘরে বসেই
সঠিক তথ্য দিয়ে ডাউনলোড করতে পারবেন।
জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি ডাউনলোড
বর্তমানে বাংলাদেশের জন্ম সনদ অনলাইনে যাচাই ডাউনলোড করার সুবিধা চালু হয়েছে। যা
জন সাধারণের ভোগান্তি ও কষ্ট কমিয়ে দিয়েছে। এখন মানুষ চাইলে ঘরে বসেই নিজের
হাতে জন্ম সনদ ডাউনলোড করার নিয়ম জেনে ঘরে বসে তা করে ফেলে। এটি একটি
গুরুত্বপূর্ণ কাজ। আর এই যাচাই কপি অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যবহার করা হয়ে
থাকে। যেমনঃ স্কুলে ভর্তি, ভোটার আইডি কার্ড তৈরিতে, পাসপোর্ট তৈরিতে। যাদের
মূল কপি নেই বা হারিয়ে গিয়েছে তারা সহজে জন্ম সনদের যাচাই কপি অনলাইন থেকে
ডাউনলোড করতে পারবেন। কিভাবে এই কাজটি করবেন বিস্তারিতভাবে এখানে আলোচনা
করব।
প্রথমত আপনি আপনার নিকটস্থ পৌরসভা বা ইউনিয়ন পরিষদের অফিসে গিয়ে যোগাযোগের
মাধ্যমে এটি করতে পারেন। এই কাজটি করতে গেলে আপনাকে অবশ্যই আপনার জন্ম সনদের
সংখ্যা, জন্ম তারিখ, পিতা ও মাতার নাম এবং জন্মস্থানের যে নাম দেওয়া ছিল
সেই নাম দিতে হবে। এইভাবে দেওয়ার পর রেজিস্ট্রি করা হলে কয়েক দিনের পরেই আপনাকে
জানানো হবে আপনার জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি নেওয়ার জন্য।
আবার আপনি ঘরে বসেই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এটি করতে পারেন। যদি আপনার বড়
মোবাইলঅথবা ল্যাপটপ থেকে থাকে তাহলে খুব সহজেই আপনি ঘরে বসেই নিজ হাতে এই
কাজটি করে নিতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে সরকারি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।
সেখানে যাওয়ার পরে আপনার যাবতীয় তথ্য এক এক করে দিতে দিতে হবে। যদি আপনি
সঠিকভাবে সমস্ত তথ্য দিতে পারেন তাহলে আপনার জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি সেখান থেকে
ডাউনলোড করতে পারবেন। আর যদি কোনক্রমে ভুল তথ্য দিয়ে থাকেন তাহলে no result
found দেখাবে।
তাই বলা যায় যে যারা নিজের হাতে ডিজিটাল জন্ম সনদ ডাউনলোড করার নিয়ম জানে তারা
ঘরে বসেই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে খুব সহজেই ডাউনলোড করতে পারবে। অথবা নিয়ম নিতে
জানার থাকলে অফিসে যোগাযোগ করার মাধ্যম করতে পারবেন।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড এর প্রয়োজনীয়তা
জন্ম নিবন্ধন হলে একজন নাগরিকের পরিচয় ও নাগরিকত্বের প্রাথমিক প্রমাণপত্র হিসেবে
কাজ করে। এটি শিশু জন্মের পর সরকারিভাবে নিবন্ধন এর মাধ্যমে প্রদান করা হয় এবং
ভবিষ্যতের বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি সেবা গ্রহণের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি
বিষয়। প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে বাংলাদেশ সরকার জন্ম নিবন্ধন সেবা কেন্দ্র
ডিজিটাল করে এনেছে। যার জন্য অনেক মানুষের কষ্ট, ভোগান্তি ইত্যাদিকে
দূর করে দিয়েছে। সেই সাথে মানুষের সময়ের অপচয় থেকে মুক্তি পেয়েছে। যার
মাধ্যমে এখন নাগরিকরা ঘরে বসে জন্ম নিবন্ধনের অনলাইন কপি ডাউনলোড করতে পারেন। এ
অনলাইন কপি প্রয়োজনীয়তা নানা দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি জরুরী প্রয়োজনে দ্রুত ব্যবহার করা যায়। যেমনঃ শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সময়, পাসপোর্ট তৈরির জন্য আবেদন করার সময়, জাতীয়
পরিচয় পত্র তৈরি করার সময়, ব্যাংক একাউন্ট খোলার সময়, বিদেশে ভিসা
আবেদনের সময় অনেক সময় এর জন্ম সনদের প্রয়োজন হয়ে থাকে এবং শিশুর বিভিন্ন
টিকাদানের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার হয়ে থাকে। যদি কারো কাছে মূল কপি না থাকে তাহলে
তাৎক্ষণিকভাবে অনলাইন করবি ডাউনলোড করে প্রয়োজনের কাছে ব্যবহার করা যায়।
এক্ষেত্রে তার সময় ও দুর্ভোগ দুটোই কমে আসে।
অনেক সময় দেখা যায় যে অনেকেরই মূল কপি হারিয়ে যায় বা অনেকে জন্ম
নিবন্ধন এর সময় হাতে লেখা বা পুরাতন সনদ পেয়ে থাকেন যে আধুনিক কাজের ক্ষেত্রে
ব্যবহারযোগ্য না। এক্ষেত্রে অনলাইন কপি একটি কার্যকরী উপায়। যে কোন সময় যে কোন
কাজে মোবাইলের মাধ্যমে এটি ডাউনলোড করে নিত্য প্রয়োজনীয় কাজের ক্ষেত্রে ব্যবহার
করা যেতে পারে। তাছাড়া এটি পিডিএফ আকারে রেখে দিলে যেকোনো সময় ব্যবহার করা যেতে
পারে। এটি একবার ডাউনলোড করে রেখে দিলে বা প্রিন্ট করে রেখে দিলে অথবা পিডিএফ
আকারে রেখে দিলে বারবার ডাউনলোড করা প্রয়োজন হয় না।
তাছাড়া জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি বিভিন্ন সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে
থাকে। সব মিলিয়ে বলা যায় যে জার্মানি বন্ধু অনলাইন কপি ডাউনলোড এর সুবিধা
নাগরিকের জন্য একটি বড় অগ্রগতি। এটি নাগরিক জীবনের সাথে গভীরভাবে যুক্ত।
এটি সময় বাঁচায়, খরচ কমায় এবং সেবা গ্রহণের নিশ্চয়তা প্রদান করে থাকে।
অনলাইনের জন্ম সনদ কতটা অফিসিয়াল?
অনলাইনে ডাউনলোড করা জন্ম সনদ হচ্ছে অনানুষ্ঠানিক কপি। এটি অনেক জায়গায়
প্রাথমিকভাবে গ্রহণযোগ্য হলেও কিছু সরকারি দপ্তর বা আন্তর্জাতিক কাজে মূল কপি
(Official Hard Copy) চাইতে পারে।
তাই আপনি যদি অফিসিয়াল কপি চান, তাহলে ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভার অফিস থেকে
হার্ডকপি সংগ্রহ করতে হবে।
সংক্ষেপে ধাপগুলো
1. জন্ম নিবন্ধন নম্বর ও জন্ম তারিখ দিয়ে যাচাই করুন
2. অনলাইনে তথ্য মিললে PDF কপি ডাউনলোড করুন
3. প্রিন্ট করে ব্যবহার করুন
4. তথ্য না পেলে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে যোগাযোগ করুন
শেষ কথা
ডিজিটাল বাংলাদেশের সুবিধা নিতে হলে আমাদের প্রত্যেকের উচিত নিজ নিজ নথিপত্র
ডিজিটালি সংরক্ষণ করা। জন্ম নিবন্ধন এখন ঘরে বসেই দেখা ও ডাউনলোড করা যায় — এটি
সত্যিই একটি যুগান্তকারী পরিবর্তন। আশা করি এই গাইডটি আপনাকে সাহায্য করবে নিজে
করতে এবং অন্যদেরও সহায়তা করতে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url