কুয়েতে ক্লিনারের বেতন কত -বাংলাদেশী কত টাকা সম্পর্কে জানুন
Joti
২৩ জুল, ২০২৫
কুয়েতে ক্লিনারের বেতন কত এই সম্পর্কে অনেক পাঠক এরা প্রশ্ন করে থাকেন।
কিভাবে তারা কুয়েত ক্লিনারের বেতন সম্পর্কে জানবেন। আজকের এই আর্টিকেলে কুয়েতে
ক্লিনারের বেতন কত প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
বিদেশে কাজ করার স্বপ্ন অনেকেই দেখেন, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মধ্যে
কুয়েত অন্যতম জনপ্রিয় গন্তব্য। কুয়েতে ক্লিনার পেশাটি একদিকে যেমন সহজলভ্য, তেমনই
অনেক বাংলাদেশি কর্মীর জন্য এটি উপার্জনের একটি স্থায়ী মাধ্যম হয়ে উঠেছে।
মধ্যপ্রাচীর অন্যতম ধনী দেশ হিসেবে কুয়েত পরিচিতি লাভ করেছে। যেখানে
প্রতিদিন শত শত বিদেশী কর্মী জীবিকা নির্বাহের উদ্দেশ্যে গিয়ে থাকে। এদের মধ্যে
কেউ ক্লিনার বা পরিষ্কার কর্মী হিসেবে কাজ করে থাকে। এটি সেখানে চাহিদা
সম্পন্ন হিসেবে পরিচিত। অনেক বাংলাদেশী কাজ করছেন এবং মাসিক ভাবে অনেক অর্থ
উপার্জন করতে সক্ষম হচ্ছেন। কম শিক্ষিত বা অদক্ষ কর্মীদের জন্য কুয়েতে ক্লিনিং
জব একটি ভালো সুযোগ।
কুয়েতে ক্লিনার হিসেবে কাজ করলে সাধারণত মাসে ২০০ থেকে ৩৫০ কুয়েতি দিনার বেতন
পাওয়া যায়। কিন্তু ক্ষেত্রে বিশেষ অভিজ্ঞতা ও প্রতিষ্ঠানের উন্নতি বেতন ৪০০
পর্যন্ত হতে পারে। অনেক কোম্পানি কর্মীদের জন্য বিন মূল্যে বাসস্থান ও
খাবার ব্যবস্থা করে দেন। হলে তাদের মাসিক খরচ কমে আসে এবং বেশি টাকা দেশে সম্ভব
হয়।
এই ধরনের কাজে মূলত যারা একটু কম শিক্ষিত বা আর্থিকভাবে অসচ্ছল তারা গিয়ে থাকেন।
কিন্তু তারা সহজ সরল বলে বিভিন্ন কাজ করার ক্ষেত্রে দালালদের হাতে পড়ে হয়রানি
শিকার হয়। তাই তাদের এ বিষয়ে ধারণা থাকা অবস্থায়ও যেতে। কুয়েতে ক্লিনারের
বেতন কত এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
ক্লিনারদের কত ঘন্টা কাজ করা লাগে
সব ধরনের কাজে কম বেশি করে কাজ করতে হয়। কুয়েতে সাধারণত প্রতিদিন 8 থেকে 12
ঘন্টা কাজ করতে হয়। কাজের সময় নির্ভর করে কোন প্রতিষ্ঠান কাজ করা হচ্ছে এবং
চুক্তিপত্রে কি লিখা আছে সেটির উপরে। সরকারিভাবে কাজের সময় ৮ ঘন্টা থাকলেও
অনেক কোম্পানিতে ওভারটাইম দিয়ে 12 ঘন্টা পর্যন্ত করিয়ে নিয়ে। বিশেষ করে হোটেল
কিংবা হাসপাতাল গুলোতে কাজ করলে একটু কাজের চাপ বেশি থাকে।
সাধারণত সপ্তাহে একদিন ছুটি পান। কিছু কোম্পানি মাসে চার দিনের বেশি ছুটি
দেয় না, কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেগুলা ছুটির দিনও কাজ করিয়ে নেয়
কিন্তু সে ক্ষেত্রে বেতনও বাড়িয়ে দেয়। তাই যারা দীর্ঘ সময় কাজ করতে ইচ্ছুক
তাদের জন্য এটি একটি ভালো ইনকামের সুযোগ হতে পারে। তবে এই বিষয়ে খেয়াল রাখতে
হবে যাতে বেশি কাজ করিয়ে নেয় এবং অনেকে আছে টাকা দেয় না সেই দিকে নজর
দিতে হবে।
ক্লিনারদের অতিরিক্ত সুবিধা ও বোনাসের প্রস্তাবনা
কুয়েতে ক্লিনারদের অতিরিক্ত সুবিধা ও বোনাস বৃদ্ধি করে থাকে মূলত তাদের
মাসিক বেতন এর সাথে। যা তাদের বেতন আরও বৃদ্ধি পায় এবং জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন
করতে পারে। দেখা যায় যে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানগুলো ক্লিনারদের জন্য থাকা ও খাওয়ার
সুযোগ করে দেন এতে করে তাদের কিছু টাকা বেঁচে যায় এবং বেশি করে টাকা দেশে
পাঠাতে পারে। তারা যেখানে কাজ করে সেখানে তাদের খাওদার ব্যবস্থা দেওয়া হয় এবং
বাসস্থান বা থাকার জায়গা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ঠিক করে দেয়।
কুয়েতি ক্লিনারদের কিছু প্রতিষ্ঠান আছে যারা পারফরম্যান্স ভিত্তিক বোনাস দেয়।
যেমনঃ কাজ নিয়মিত করলে, সময়মতো অফিসে আসলে কিনব অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করলে
আলাদা ইনসেন্টিফ দেওয়া হয়। এছাড়া ওভারটাইম কাজ করলে তার জন্য আলাদা
পারিশ্রমিক পায় যা অনেক সময় মূল্য বেতনের ২০ থেকে ৩০% পর্যন্ত বৃদ্ধি করে। সব
মিলিয়ে একজন পরিশ্রমিক ক্লিনার মাসে বেতন ছাড়া ভালো পরিমাণ অতিরিক্ত অর্থ
উপার্জন করতে পারেন যা দেশে পাঠিয়ে পরিবারকে আর্থিকভাবে সহায়তা করার সুযোগ
সৃষ্টি করে।
আবার দেখা যায় যে অনেক কর্মকর্তা তাদের ক্লিনারদের বেশি বেশি পুরস্কার
প্রদান করে উৎসাহ করে থাকেন যাতে তারা ভালো করে কাজের প্রতি মনোযোগ দিতে পারে এবং
কাজে আরও আগ্রহী হয়। কিন্তু প্রতিষ্ঠান আছে যারা ক্লিনারদের স্বাস্থ্যের দিকে
বিশেষ খেয়াল রাখে। তাদের ফ্রিতে চিকিৎসা করার ব্যবস্থা করে দেন। তাই বলা
যায় যে কুয়েতে ক্লিনারদের অতিরিক্ত সুবিধা ও বোনাস অনেক ভালো।
কুয়েতে ক্লিনারদের কেরিয়ার প্রগ্রেশন
কুয়েতে যারা প্রথমবার ক্লিনার হিসেবে চাকরি নেন, তারা সাধারণত হাউজকিপিং
কোম্পানি, অফিস, হাসপাতাল বা শপিং মলের মাধ্যমে নিয়োগ পান। কাজের মধ্যে ফ্লোর
মোছা, বাথরুম পরিষ্কার, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও জেনারেল টিডবিডির কাজ থাকে। এই
পর্যায়ে কর্মীরা সাধারণত প্রতি মাসে ৭০–১২০ কুয়েতি দিনার আয় করেন, এবং
প্রাথমিক অভিজ্ঞতা গড়ে তোলেন।
একটু অভিজ্ঞতা ও কাজের প্রতি নিষ্ঠা থাকলে কর্মীরা সুপারভাইজার বা টিম লিডার
পদে উন্নীত হওয়ার সুযোগ পান। এই পর্যায়ে তাদের দায়িত্ব বাড়ে, যেমন নতুন
কর্মীদের প্রশিক্ষণ, কাজের গুণমান পর্যবেক্ষণ এবং শিফট ব্যবস্থাপনা। অধিকাংশ
সুপারভাইজার মাসে ১৫০–২০০ কুয়েতি দিনার পর্যন্ত আয় করতে পারেন। ভালো ইংরেজি
বা আরবি জানলে পদোন্নতির সুযোগ আরো বেশি হয়।
দীর্ঘ সময় ধরে ভালোভাবে কাজ করলে অনেকেই কোম্পানির সিনিয়র ম্যানেজমেন্টে
পৌঁছান, যেমন "সাইট ইনচার্জ", "অপারেশন কো-অর্ডিনেটর", বা এমনকি কুয়েতের
স্থানীয় কোম্পানিতে অফিসিয়াল জব পেতেও পারেন। এখানে বেতন উল্লেখযোগ্যভাবে
বেড়ে যায় এবং আবাসন ও ট্রান্সপোর্টের সুবিধাও অনেক সময় কোম্পানি প্রদান করে।
কেউ কেউ অভিজ্ঞতা নিয়ে নিজেই এজেন্সি বা পরিষেবা কোম্পানি চালু করতেও পারেন।
ক্লিনারদের জন্য বাসস্থান এবং খাবারের ব্যবস্থা কেমন
কুয়েতে বেশিরভাগ ক্লিনারদের বাসস্থান কোম্পানি থেকেই সরবরাহ করে থাকে। সাধারণত
শ্রমিকদের জন্য শেয়ার্ড রুম ৬–৮ জন একসাথে দেয়া হয়, যেখানে বেড, ফ্যান, এসি
কখনো কখনো, এবং বেসিক ফার্নিচার থাকে। হাউজিং এলাকা সাধারণত কাজের জায়গার
কাছাকাছি অথবা কোম্পানির নিজস্ব ডরমিটরিতে হয়। তবে অনেক সময় জায়গা ছোট বা ভিড়
বেশি থাকে, তাই মানের দিক থেকে ভিন্নতা দেখা যায়।
অনেক কোম্পানি ক্লিনারদের জন্য প্রতিদিন তিন বেলা খাবারের ব্যবস্থা করে সকালের
নাস্তা, দুপুর ও রাতের খাবার। এই খাবার সাধারণত চাউল, ডাল, সবজি, চিকেন বা
মাংসজাতীয় আইটেম নিয়ে তৈরি হয়। কিছু কোম্পানি আবার খাবারের পরিবর্তে রেশন চাল,
তেল, ডাল ইত্যাদি দিয়ে থাকে, যেটা নিজেরা রান্না করে খেতে হয়। তবে সব কোম্পানি
খাবার দেয় না, এমন ক্ষেত্রে কর্মীদের নিজ খরচে চলতে হয়।
বাসস্থান ও খাবার কোম্পানি দেবে কি না তা শ্রমিকের চুক্তিতে উল্লেখ থাকে। ভালো
কোম্পানিতে চাকরি হলে পরিবেশ, খাবার ও থাকা-খাওয়ার মান ভালো হয়। কিন্তু অনেক
সময় ছোট কোম্পানি বা সাব-কন্ট্রাক্টররা এই সুবিধা দেয় না বা অপ্রতুল দেয়, যেটা
নিয়ে সমস্যা তৈরি হয়। তাই চুক্তি করার আগে স্পষ্টভাবে জেনে নেওয়া জরুরি। কেউ
কুয়েতে আসার আগেই নিশ্চিত হয়ে আসা উচিত বেতন, থাকা, খাওয়া কোম্পানির দায়িত্ব
কিনা।
কুয়েতে উচ্চ মানে ক্লিনারদের বেতন
কুয়েতে নতুন ক্লিনারদের বেতন সাধারণত ৭০–১২০ কুয়েতি দিনার মাসিক হয়। তবে যারা
অভিজ্ঞ, দক্ষ ও দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন বা বিশেষায়িত কাজে দক্ষ যেমন হাসপাতাল,
হোটেল, এয়ারপোর্ট ক্লিনিং, তাদের বেতন হয় অনেক বেশি—সাধারণত ১৪০–১৮০ KWD
পর্যন্ত। বিশেষ ক্ষেত্রে যেখানে কর্মী একাধিক দায়িত্ব পালন করেন বা কঠিন শিফটে
কাজ করেন, সেখানে তা ২০০ KWD পর্যন্তও যেতে পারে।
উচ্চমানের ক্লিনাররা প্রায়ই ওভারটাইম কাজ করে থাকেন। কুয়েতে শ্রম আইন
অনুযায়ী, ওভারটাইমের জন্য আলাদা হারে টাকা দেওয়া হয় প্রতি ঘন্টা বেতনের
অতিরিক্ত অংশ হিসেবে। এক মাসে যদি কেউ ২০–৩০ ঘণ্টা ওভারটাইম করেন, তাহলে তার
ইনকাম ৩০–৫০ KWD পর্যন্ত বাড়তে পারে। এভাবে একজন অভিজ্ঞ ক্লিনার মোট ২০০–২৫০
KWD পর্যন্ত আয় করতে পারেন।
ক্লিনারের বেতন প্রতিষ্ঠানভেদে ভিন্ন হয়। সরকারি প্রতিষ্ঠান বা আন্তর্জাতিক
হোটেল/হাসপাতালগুলোতে বেতন বেশি, কাজের পরিবেশও উন্নত। আবার কিছু প্রাইভেট
কনট্রাক্টিং কোম্পানিতে বেতন কম ও সুবিধাও সীমিত হয়। এছাড়া যারা প্রোমোশন
পেয়ে "সুপারভাইজার" বা "সাইট ইনচার্জ" হন, তাদের বেতন ২৫০–৩০০ KWD বা তারও
বেশি হতে পারে।
কুয়েতে নিম্নমানের ক্লিনারদের বেতন
কুয়েতে যারা নতুন, অদক্ষ বা অভিজ্ঞতাহীন ক্লিনার হিসেবে কাজ শুরু করেন, তাদের
মাসিক বেতন সাধারণত ৬৫–৯০ কুয়েতি দিনার হয়ে থাকে। এটি বাংলাদেশি টাকায়
আনুমানিক ২৩,০০০–৩২,০০০ টাকা কারেন্সি রেট অনুযায়ী। এই ধরনের চাকরি সাধারণত অফিস,
শপিং মল, স্কুল বা রোড ক্লিনিং প্রজেক্টে হয়।
নিম্নমানের ক্লিনারদের ক্ষেত্রে অনেক সময় কোম্পানিগুলো খাওয়া, বাসস্থান বা
মেডিকেল সুবিধা ঠিকভাবে দেয় না। অনেক সময় কাজের সময় বেশি, বিশ্রাম কম, এবং
নিরাপত্তার বিষয়গুলো অবহেলিত থাকে। কেউ কেউ কোম্পানি পরিবর্তন করতে চাইলেও
স্পনসর সমস্যার কারণে আটকে পড়েন। তাই এ ধরনের বেতনের চাকরি নিতে হলে আগে
কোম্পানি যাচাই করা খুব জরুরি।
যদিও শুরুতে বেতন কম, তবে যদি কেউ কাজ শেখে, দায়িত্বশীল হয় এবং নিয়ম মেনে চলে,
তাহলে ১–২ বছরের মধ্যে বেতন বৃদ্ধি বা পদোন্নতির সম্ভাবনা থাকে। সুপারভাইজারদের
নজরে পড়লে ওভারটাইম, ভালো সাইটে বদলি, বা প্রশিক্ষণের সুযোগ মেলে, যেখান থেকে
উন্নতির পথ তৈরি হয়।
FAQ
১. কুয়েতে ক্লিনারের শুরুতে বেতন কত?
নতুন বা অভিজ্ঞতাহীন ক্লিনারদের মাসিক বেতন সাধারণত ৭০–৯০
কুয়েতি দিনার (KWD), যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ২৫,০০০–৩২,০০০
টাকা।
২. অভিজ্ঞ ক্লিনারদের বেতন কত হয়?
যারা দক্ষ ও দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন, তারা মাসে ১০০–১৫০
KWD পর্যন্ত পেতে পারেন (বাংলাদেশি টাকায় ৩৫,০০০–৫৫,০০০ টাকা)।
৩. কি ধরনের ক্লিনিং জবে বেশি বেতন মেলে?
হোটেল, হাসপাতাল, এয়ারপোর্ট বা বিশেষায়িত কোম্পানিতে কাজ করলে
বেতন তুলনামূলক বেশি হয়।
৪. ক্লিনারদের কি ওভারটাইমের টাকা মেলে?
হ্যাঁ, কুয়েতে শ্রম আইন অনুযায়ী ওভারটাইমের জন্য প্রতি
ঘণ্টা আলাদা হারে টাকা মেলে। এতে মাসিক আয় ২০–৫০ KWD পর্যন্ত
বাড়তে পারে।
৫. বেতনের বাইরে আরও কী সুবিধা পাওয়া যায়?
অনেক কোম্পানি থাকা, খাওয়া, যাতায়াত ও মেডিকেল সুবিধা দেয়।
তবে সব কোম্পানি দেয় না—চুক্তির আগে যাচাই করা।
শেষ মন্তব্যঃকুয়েতে ক্লিনারের বেতন কত
কুয়েতে ক্লিনারদের বেতন সাধারণত কাজের ধরণ, অভিজ্ঞতা ও
কোম্পানির উপর নির্ভর করে। নতুন ও সাধারণ ক্লিনারদের বেতন
প্রতি মাসে ৭০–৯০ কুয়েতি দিনার হলেও, অভিজ্ঞ বা দক্ষ
ক্লিনাররা ১০০–১৫০ দিনার পর্যন্ত পান। ওভারটাইম, দক্ষতা, এবং
ভালো প্রতিষ্ঠানে কাজের মাধ্যমে মাসিক আয় আরও বাড়তে
পারে।
তবে বিদেশে যাওয়ার আগে চুক্তিপত্র ভালোভাবে পড়া,
থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া এবং কাজের
পরিবেশ বুঝে নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সততা ও পরিশ্রম থাকলে
কুয়েতেও একটি সম্মানজনক ক্যারিয়ার গড়ে তোলা সম্ভব। আশা
করি প্রিয় পাঠেরা কুয়েতে ক্লিনারের বেতন কত এই সম্পর্কে
বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url